মুখ্যমন্ত্রী তখন ছিলেন বাঁকুড়ায়। অর্থাৎ সোমবার দুপুরেই তৃণমূল নেতৃত্বের অনেকটাই পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল। কলকাতায় সরকারের দেওয়া পুলিশি পাইলট ছেড়ে দিয়েছিলেন শুভেন্দু। ফের ৪৮ ঘন্টা পর মুখ্যমন্ত্রী কলকাতায় ফিরতেই বুধবার হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনের চেয়ারম্যান পদে থেকেও ইস্তফা দেন তিনি। আজ আর রহস্য বাকি থাকলো না। শুক্রবার সকাল হতেই মন্ত্রিসভা তথা সরকারের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিলেন তৃণমূলের দাপুটে নেতা শুভেন্দু অধিকারী।এটি ২১-র ভোটের আগে সবচেয়ে বড় ঘটনা তাতে কোন সন্দেহ নেই।

শুভেন্দু অধিকারীর দলত্যাগের সম্ভাবনা প্রবল উঠেছিল। গত জুলাই মাসে থেকেই উৎকণ্ঠা শুরু হয়। কিন্তু প্রবীণ সাংসদের সাথে শুভেন্দু আলোচনায় বসার পর অনেকেই আশায় ছিলেন হয়তো তিনি থেকে যাবেন তৃণমূলে। নিজেও বলে ছিলেন আমাকে দল থেকে তাড়ানো হয়নি।

কিন্তু এই শুভেন্দু শুক্রবার মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দেওয়ার খবর পাওয়ার পরে ব্যপক আন্দোলিত তৃণমূলের উপর থেকে নিচুতলার কর্মীরা। তাদের অনেকেই মনে করছেন শুভেন্দুর দলত্যাগ এবার শুধুই সময় অপেক্ষা।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here